
0%

0%

0%

0%

0%

0%

0%

0%

0%

0%

0%

0%

0%

0%

0%

0%

0%

0%

0%

0%

0%

0%

0%

0%

Firstlane Global Group (FLG2) is a visionary, community-driven e-commerce ecosystem based in Bangladesh, operating with a strong commitment to connecting people globally. Established as the first community-based business platform in South Asia, FLG2 has expanded its footprint across multiple sectors, including e-commerce, education, courier, packaging, retail, healthcare, household products, and community foundations.
With a robust network of over 25,000 sales and service centers nationwide—including supershops, mini supershops, outlets, and service centers—FLG2 empowers over 3,25,000 founder members and serves more than 32.5 million registered customers, creating sustainable financial freedom and fostering economic growth across communities.
The company emphasizes the highest standards of quality, safety, and sustainability. All products are Halal, BSTI, GMP, ISO-certified, and 100% organic, with a focus on ethical sourcing, local manufacturing, and community-based distribution. Leveraging blockchain and decentralized platform technology, FLG2 ensures transparency, trust, and efficiency in all its operations, putting the community and the consumer at the center of its business model.
Under the leadership of Founder, CEO & Managing Director Engineer Md. Saiful Islam Bhuyan (“Saif The Cryptoman”), FLG2 is not only transforming the e-commerce landscape of Bangladesh but also setting a benchmark for innovative, community-focused business practices across South Asia. Its mission goes beyond commerce—it is about building a sustainable, equitable, and technologically advanced ecosystem that benefits people, communities, and businesses alike.
What I Can Do For You
Empowering people through education and skills.
Trusted household essentials for everyday living.
Community-focused healthcare and wellness solutions.
Eco-friendly and quality packaging services.
Reliable, fast, and secure delivery solutions.
25,000+ sales and service centers across Bangladesh.
Certified organic, Halal, and ethically produced goods.
A unique community-driven e-commerce ecosystem empowering people financially.
Best moment photo on my Life






My Recent Lectur
Get in Touch
What happen People

Teacher
Sir mizanur rahman’s teaching style is inspiring and clear.

Business
mizanur rahman is a talented MERN developer.

Developer
তিনি ইনসাফ, আদল ও ইহসানের ভিত্তিতে একটি উন্নত সমাজ গঠনের স্বপ্ন দেখেন

Student
ড. মিজানুর রহমান আজহারী একজন জনপ্রিয় ইসলামি আলোচক।
My Professional Journey
Firstlane Global Group 💢 Business Presentations
তরুণ প্রজন্মের কাছে ইসলামের আকর্ষণীয় উপস্থাপক
আন্তর্জাতিক বিশ্ববিদ্যালয়ে উচ্চতর গবেষণায় নিয়োজিত
আল-আযহার বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কৃতিত্বপূর্ণ স্নাতক ডিগ্রি অর্জন
My all Artical
Writer:মোঃ ইসমাইল হোসাইন
কুরআন ও বিজ্ঞান: একটি সমন্বিত দৃষ্টি
2025-11-30
Writer:মোঃ ইসমাইল হোসাইন
কুরআন হল আল্লাহর অবতীর্ণ বাণী, যা মানবজীবনের সকল ক্ষেত্রের জন্য দিশা দেয়। যদিও এটি মূলত ধর্মীয় ও আধ্যাত্মিক নির্দেশনা প্রদান করে, তবে কুরআনে প্রকৃতি, মানবদেহ, এবং মহাবিশ্বের বিভিন্ন বৈজ্ঞানিক তথ্যের উল্লেখ রয়েছে। এই তথ্যগুলো বিজ্ঞান দ্বারা প্রমাণিত হতে হতে, বহুক্ষেত্রে মানুষের জ্ঞান ও দৃষ্টিভঙ্গি সমৃদ্ধ করেছে।
উদাহরণস্বরূপ, মানব ভ্রূণ এর গঠন নিয়ে কুরআনে উল্লেখ রয়েছে: "আমি তোমাদেরকে ক্ষুদ্র জল থেকে সৃষ্ট করেছি, তারপর আমি একটি অস্থিসন্ধিকৃত রক্তের রূপে রূপান্তর করেছি..." (সূরা আল-মুমিনুন ২৩:১৩)। আধুনিক জেনেটিক এবং ভ্রূণবিজ্ঞান অনুযায়ী এটি মানব জন্মের প্রাথমিক ধাপের সাথে সম্পূর্ণ সামঞ্জস্যপূর্ণ।
মহাকাশ এবং পৃথিবীর সৃষ্টির বর্ণনা কুরআনে রয়েছে। সূরা আল-আলাক এবং সূরা আদ-দুহা সহ বিভিন্ন আয়াতে পৃথিবী ও আকাশের সৃষ্টির উল্লেখ রয়েছে। বিজ্ঞানীরা দেখিয়েছেন যে মহাবিশ্বের সম্প্রসারণ এবং গ্রহ-উপগ্রহের সঠিক স্থান ও ক্রমও কুরআনের বর্ণনার সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ।
কুরআনে জলচক্র এবং প্রাকৃতিক প্রক্রিয়া এর কথা বলা হয়েছে। বৃষ্টির উৎপত্তি, নদী এবং সমুদ্রের সম্পর্ক, জলবায়ু প্রক্রিয়া ইত্যাদি কুরআনে বিস্তারিতভাবে উল্লেখ আছে। এগুলো আধুনিক জলবিজ্ঞান এবং পরিবেশবিদ্যা দ্বারা প্রমাণিত হয়েছে।
উপসংহার: কুরআন ও বিজ্ঞান একে অপরের বিরোধী নয়, বরং পরিপূরক। কুরআন মানুষকে চিন্তা, পর্যবেক্ষণ এবং অনুসন্ধানের প্রতি উৎসাহিত করে। যারা কুরআনের আয়াতের বৈজ্ঞানিক দিকগুলি অনুধাবন করে, তারা দেখেন কিভাবে ঈশ্বরের নির্দেশনা এবং প্রকৃতির নিয়ম সমান্তরাল। এটি আমাদের শেখায় যে বিজ্ঞান এবং ধর্ম একে অপরের সহায়ক হতে পারে, যদি আমরা সঠিক দৃষ্টিভঙ্গি গ্রহণ করি।
2025-11-27
Writer:মোঃ মিজানুর রহমান আযহারী
ইসলাম আল্লাহর মনোনীত চূড়ান্ত ধর্ম ও জীবনবিধান। ইসলাম ধর্মকে আল্লাহ এমন সব অনন্য বৈশিষ্ট্যমণ্ডিত করেছেন, যা পৃথিবীর অন্য ধর্মগুলোতে পাওয়া যায় না। এসব বৈশিষ্ট্যের কারণেই ইসলাম কিয়ামত পর্যন্ত পৃথিবীতে টিকে থাকবে। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘আজ তোমাদের জন্য তোমাদের দ্বিন পূর্ণাঙ্গ করলাম ও তোমাদের প্রতি আমার অনুগ্রহ সম্পূর্ণ করলাম এবং ইসলামকে তোমাদের দ্বিন হিসেবে মনোনীত করলাম। ’ (সুরা : মায়িদা, আয়াত : ৩) ইসলামের ১০ বৈশিষ্ট্য ইসলাম ধর্মের অসংখ্য বৈশিষ্ট্য থেকে নিম্নে ১০টি বিশেষ বৈশিষ্ট্য তুলে ধরা হলো— ১. ইসলাম চূড়ান্ত জীবনবিধান : ধর্ম বা জীবনবিধান হিসেবে ইসলামই চূড়ান্ত। আল্লাহর কাছে ইসলাম ছাড়া অন্য কোনো ধর্ম ও মতবাদ মূল্যহীন। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘নিঃসন্দেহে ইসলামই আল্লাহর কাছে একমাত্র দ্বিন (বা জীবনবিধান)।’ (সুরা : আলে ইমরান, আয়াত : ১৯) অন্য আয়াতে ইরশাদ হয়েছে, ‘কেউ ইসলাম ছাড়া অন্য কোনো দ্বিন গ্রহণ করতে চাইলে তা কখনো গ্রহণ করা হবে না এবং সে হবে পরকালে ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত। ’ (সুরা : আলে ইমরান, আয়াত : ৮৫) ২. আসমানি ধর্ম : ইসলাম মানব রচিত বা মানুষের প্রবর্তিত কোনো দ্বিন নয়। এই দ্বিন আল্লাহর পক্ষ থেকে। মহান আল্লাহ বলেন, ‘এভাবে আমি তোমার প্রতি প্রত্যাদেশ করেছি রুহ তথা আমার নির্দেশ; তুমি তো জানতে না কিতাব কী এবং ঈমান কী! পক্ষান্তরে আমি তাকে করেছি আলো, যা দ্বারা আমি আমার বান্দাদের মধ্যে যাকে ইচ্ছা পথনির্দেশ করি; তুমি তো প্রদর্শন করো কেবল সরল পথ।’ (সুরা : আশ-শুরা, আয়াত : ৫২) ৩. সংরক্ষিত দ্বিন : পূর্ববর্তী আসমানি ধর্মগুলো সংরক্ষিত ছিল না। ফলে যুগে যুগে তাতে বহু পরিবর্তন, পরিবর্ধন ও বিকৃতি ঘটেছে। এমনকি বিংশ শতাব্দীতে এসেও তাতে বহু সংযোজন ও বিয়োজন হতে দেখা গেছে। কিন্তু আল্লাহ ইসলাম ধর্মকে সব ধরনের পরিবর্তন ও বিকৃতি থেকে রক্ষা করেছেন। ইরশাদ হয়েছে, ‘নিশ্চয়ই আমি কোরআন অবতীর্ণ করেছি এবং আমিই তার সংরক্ষণকারী।’ (সুরা : হিজর, আয়াত : ৯) ইসলাম সংরক্ষিত অবস্থায় অবতীর্ণ হয়েছে এবং সেভাবেই তা মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়া হয়েছে। মহান আল্লাহ বলেন, ‘তোমাদের সঙ্গী বিভ্রান্ত নয়, বিপথগামীও নয় এবং সে মনগড়া কথাও বলে না। এটা তো ওহি, যা তাঁর প্রতি প্রত্যাদেশ হয়েছে। তাঁকে শিক্ষা দান করে শক্তিশালী, প্রজ্ঞাসম্পন্ন (ফেরেশতা জিবরাইল), সে নিজ আকৃতিতে স্থির হয়েছিল।’ (সুরা : নাজম, আয়াত : ২-৬) ৪. সর্বজনীন ও বৈশ্বিক ধর্ম : আল্লাহ রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে সমগ্র মানবজাতির জন্য প্রেরণ করেছেন এবং কোরআনে আল্লাহ মানবজাতির জন্য প্রয়োজনীয় সব কিছুর বিবরণ দিয়েছেন। ইরশাদ হয়েছে, ‘বলো, হে মানুষ! আমি তোমাদের সবার জন্য আল্লাহর রাসুল, যিনি আকাশমণ্ডলী ও পৃথিবীর সার্বভৌমত্বের অধিকারী। তিনি ছাড়া অন্য কোনো ইলাহ নেই।’ (সুরা : আরাফ, আয়াত : ১৫৮) অন্য আয়াতে ইরশাদ হয়েছে, ‘আমি আত্মসমর্পণকারীদের জন্য প্রত্যেক বিষয়ে স্পষ্ট ব্যাখ্যাস্বরূপ, পথনির্দেশ, দয়া ও সুসংবাদস্বরূপ তোমার প্রতি কিতাব অবতীর্ণ করলাম।’ (সুরা : নাহল, আয়াত : ৮৯) ৫. পূর্ববর্তী ধর্মের সত্যায়নকারী : ইসলাম-পূর্ববর্তী আসমানি ধর্মের সত্যায়নকারী এবং ইসলামে পূর্ববর্তী আসমানি ধর্মের মৌলিক শিক্ষাগুলো বিদ্যমান। মহান আল্লাহ বলেন, ‘তারা বলেছিল, হে আমাদের সম্প্রদায়! আমরা এমন এক কিতাবের পাঠ শ্রবণ করেছি, যা অবতীর্ণ হয়েছে মুসার পরে, এটা পূর্ববর্তী কিতাবকে সমর্থন করে এবং সত্য ও সরল পথের দিকে পরিচালিত করে।’ (সুরা : আহকাফ, আয়াত : ৩০) ৬. ভারসাম্যপূর্ণ দ্বিন : ইসলাম মানুষের পার্থিব ও অপার্থিব জীবনের মধ্যে ভারসাম্য রক্ষা করেছে। ইসলাম যেমন পার্থিব জীবনের আয়োজনগুলো অস্বীকার করে না, তেমনি তাতে নিমজ্জিত থাকার অনুমতি দেয় না। ইরশাদ হয়েছে, ‘আল্লাহ যা তোমাকে দিয়েছেন তা দ্বারা আখিরাতের আবাস অনুসন্ধান কোরো এবং দুনিয়া থেকে তোমার অংশ ভুলো না।’ (সুরা : কাসাস, আয়াত : ৭৭) ৭. মানব প্রকৃতির অনুকূল ধর্ম : ইসলাম মানব প্রকৃতির অনুকূল ধর্ম। ইসলাম মানব প্রকৃতির স্বাভাবিক বিকাশ নিশ্চিত করে এবং মানব প্রকৃতির বিরোধী বা তার ওপর বিরূপ প্রভাব ফেলে—এমন বিষয়গুলো ইসলামে নিষিদ্ধ। মহান আল্লাহ বলেন, ‘তুমি একনিষ্ঠ হয়ে নিজেকে দ্বিনে প্রতিষ্ঠিত কোরো। আল্লাহর প্রকৃতির অনুসরণ কোরো, যে প্রকৃতি অনুযায়ী তিনি মানুষ সৃষ্টি করেছেন; আল্লাহর সৃষ্টির কোনো পরিবর্তন নেই। এটাই সরল দ্বিন; কিন্তু বেশির ভাগ মানুষ জানে না।’ (সুরা : রোম, আয়াত : ৩০) ৮. মধ্যপন্থী ধর্ম : ইসলাম মানুষকে মধ্যপন্থা অবলম্বন করতে বলে। কোনো বিষয়ে চরম শিথিলতা ও চরম কঠোরতা ইসলাম পছন্দ করে না। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘এভাবে আমি তোমাদেরকে এক মধ্যপন্থী জাতিরূপে প্রতিষ্ঠিত করেছি। যাতে তোমরা মানবজাতির জন্য সাক্ষীস্বরূপ এবং রাসুল তোমাদের জন্য সাক্ষীস্বরূপ হবে।’ (সুরা : বাকারা, আয়াত : ১৪৩) ৯. জ্ঞান-বিজ্ঞানের ধর্ম : ইসলাম পৃথিবীর একমাত্র ধর্ম, যার যাত্রা শুরু হয়েছিল ‘ইকরা’ (পড়ো) বাক্যের মাধ্যমে। ইসলামে জ্ঞানার্জনকে ফরজ করা হয়েছে। কোরআনের একাধিক আয়াত ও অসংখ্য হাদিসে মানুষকে জ্ঞানচর্চার প্রতি উদ্বুদ্ধ করা হয়েছে। যেমন মহান আল্লাহ বলেন, ‘বলো, যারা জানে এবং যারা জানে, তারা কি সমান? বোধশক্তিসম্পন্ন লোকেরাই কেবল উপদেশ গ্রহণ করে।’ (সুরা : ঝুমার, আয়াত : ৯) ১০. নীতি-নৈতিকতার ধর্ম : ইসলাম আখলাক তথা উত্তম চরিত্র ও নীতি-নৈতিকতার ধর্ম। রাসুলুল্লাহ (সা.) সচ্চরিত্রকে মানুষের ভালো-মন্দের মাপকাঠি হিসেবে ঘোষণা করেছেন। আর কোরআনে মুমিনের বৈশিষ্ট্য হিসেবে বলা হয়েছে, ‘অবশ্যই সফলকাম হয়েছে মুমিনরা, যারা বিনয়-নম্র নিজেদের নামাজে, যারা অসার কাজ-কর্ম থেকে বিরত থাকে, যারা জাকাতদানে সক্রিয়, যারা নিজেদের যৌনাঙ্গকে সংযত রাখে, ...যারা নিজেদের আমানত ও প্রতিশ্রুতি রক্ষা করে এবং যারা নিজেদের নামাজে যত্নবান থাকে।’ (সুরা : মুমিনুন, আয়াত : ১-৯) আল্লাহ সবাইকে সত্য উপলব্ধি করার তাওফিক দিন। আমিন।
2025-11-10
Writer:md ismaile hossain
কোরআন ও সঠিক হলে ইসলাম সঠিক। কারণ কোরআনে ইসলামের সঠিকতার কথা বলা হয়েছে। প্রায় সাড়ে চার হাজারের মত ধর্ম ও মতের অন্য কোনটিকে কোরআন সঠিক বলেনি। কোরআনের বেঠিকতা কেউ প্রমাণ করতে পারেনি। তবে কোরআনের সঠিকতা অনেকেই প্রমাণ করেছেন। এরমধ্যে ডঃ মরিচ বুকাইলি অন্যতম।বুকাইলি তাঁর ‘বাইবেল, কোরআন ও বিজ্ঞান’ গ্রন্থে বিষদ বর্ণনায় কোরআনের সঠিকতা প্রমাণ করেছেন। পৃথিবীর একমাত্র গ্রন্থ কোরআন যাতে দাবী করা হয়েছে, তাতে কোন ভুল নেই। আর পৃথিবীর একমাত্র গ্রন্থ্য কোরআন যাকে নির্ভুলও প্রমাণ করা হয়েছে। কারো ভুল না থাকার জন্য তাঁর জ্ঞান ভান্ডার বা তাঁর ভিতরে বিদ্যমান তথ্য ভান্ডার অসীম হতে হয়। কারণ তাঁর জ্ঞান ভান্ডার বা তাঁর ভিতরে বিদ্যমান তথ্য ভান্ডার অসীম না হলে এর বাইরে প্রশ্ন করা হলে সে সঠিক জবাব দিতে পারবেনা। সে কিভাবে সঠিক জবাব দিবে সেতো সে বিষয় জানেই না।সে ক্ষেত্রে তার কথায় ভুল পাওয়া যাবেই।কিন্তু তাঁর জ্ঞান ভান্ডার বা তাঁর ভিতরে বিদ্যমান তথ্য ভান্ডার অসীম হলে তাঁকে যত প্রশ্নই করা হোক সঠিক জবাব পাওয়া যাবেই। কারণ তিনি সব জানেন। কাজেই তাঁর ভুল হতে পারেই না।সংগত কারণে যিনি নির্ভুল তাঁর জ্ঞান ভান্ডার বা তাঁর ভিতরে বিদ্যমান তথ্য ভান্ডার অসীম।যাঁর জ্ঞান ভান্ডার বা যাঁর ভিতরে বিদ্যমান তথ্য ভান্ডার অসীম তিনি নিজে অসীম না হলে অন্য অসীম তাঁর ভিতরে স্থান লাভ করতে পারবেনা। সংগত কারণে তিনি নিজেও অসীম। অসীম একাধীক হতে পারেনা, কারণ অসীমকে একাধীক করতে হলে সীমা দিতে হবে আর সীমা দিলে অসীম আর অসীম থাকেনা বরং সসীম হয়ে যায়।সংগত কারণে অসীম একজন যাঁর বাণী কোরআন। কারণ অসীম নির্ভুল আর কোরআন নির্ভুল। কাজেই কোরআন অসীমের বাণী না হওয়ার সুযোগ নেই।সেই অসীমের নাম আল্লাহ। কারণ কোরআন যাঁর বাণী তাঁর নাম ‘আল্লাহ’ কোরআনে বলা হয়েছে।সংগত কারণে কোরআন আল্লাহর বাণী। আর আল্লাহর বাণী অনুযায়ী এর নবি (সা.)ও ইসলাম সব সঠিক। অনেকে বলেন, বিশ্বের শতকরা সাতাত্তর জন ইসলাম মানেনা। হতে পারে তারা ইসলামের সঠিকতা জানেনা।না জানার কারণ তারা জানার চেষ্টা করেনি।তারা যদি ইসলামের সঠিকতা জানতো তবে তারা অবশ্যই ইসলাম মানতো। এখানে তাদের দোষ তারা ইসলামের সঠিকতা জানেনি।আর দোষ করলে শাস্তি পেতেই হয়।কাজেই যারা ইসলাম জানেনি এবং মানেনি তারা আল্লাহর দরবারে শাস্তিযোগ্য অপরাধী। অনেকে বলে অনেকে বংশগত মুসলীম। কিন্তু বংশগত মুসলীমরাও ইসলাম না জানলে বা ইসলাম ভুল জানলে ইসলাম ছেড়ে দেয়।কাজেই ইসলাম মানতে হলে ইসলাম সঠিকভাবে জানার বিকল্প নেই। বিঃদ্রঃ প্রথম পাতায় লেখার ছাড়পত্র প্রদানের জন্য মডুকে আন্তরিক ধন্যবাদ।
2025-11-10
book an appointment for a program
Social Media
Connect With Me